Welcome to WordPress. This is your first post. Edit or delete it, then start writing!
Hello world!
Farmer Hope ব্রয়লার খামার পরিকল্পনা (পর্ব-৫): মুরগী তোলার আগে প্রস্তুত
ভাবছেন দুই একদিনের মধ্যে খামারে মুরগী তুলবেন তাহলে আর দেরি কেন এখনি লেগে পরুন খামার প্রস্তুত করার কাজে।ধরেই নিয়েছি আগের ব্যাচের মুরগী বিক্রির পর পরই আপনি খামার পরিষ্কার করে জীবানু মুক্ত করে রেখেছেন।যদি তাই হই তাহলে একবার দেখুন ঘরের ফ্লোরটি ঝকঝকে আছে কিনা।যদি কোন ধরনের স্যাঁতস্যাতে দেখেন তাহলে তাকে সাথে সাথে ঝেঁটিয়ে বিদেয় করেন।
![]() |
চিক গার্ড |
![]() |
হুবার |
![]() |
থার্মোমিটার |
ঘরে মুরগী তোলার কমপক্ষে ছয় ঘন্টা আগে ঘরের তাপমাত্রা ৯৫●ফারেনহাইট করে রাখতে হবে।যাতে মুরগী আসার সাথে সাথে সে তার কাংখিত তাপমাত্রা পাই।
ডাঃসুচয়ন চৌধুরী
আরো জানতে নিচের লিংকগুলোতে ক্লিক করতে পারেন
১। পর্ব-১ঃ আপনি কি ভাবছেন ব্রয়লার খামার করবেন?
৩।পর্ব-৩ঃ প্রতি মুরগীর জন্য কত জায়গা প্রয়োজন?(গ্রীষ্ককাল)
ডেইরী খামারে ওলান ফোলা রোগ নিয়ন্ত্রনে ১০ টি কৌশল………
যারা ডেইরী খামার করছেন কিন্তু গাভীর ওলান ফোলা রোগের ঝামেলায় পরেননি এরকম খামারী খুব কমই আছে।খামারে মারাত্মক বিপর্যয় ঘটাতে পারে এই রোগটি।কিন্তু আপনি দশটি সহজ উপায় অবলম্বন করলে সহজেই এই রোগকে প্রতিহত করতে পারেন।তবে প্রথমে জানতে হবে ওলান ফুলা রোগটি কি?
ওলান ফোলা রোগ কি?
ওলান ফুলা বা ম্যাস্টাইইটিস হল গাভীর ওলানে বা বাঁটে কোন ধরনের সমস্যা যাবে বিজ্ঞানের ভাষায় প্রদাহ বলে।সাধারন ওলানের দুধ বের নির্গত হবার জন্য ওলানের যে টিস্যুগুলো আছে সে গুলো যদি কোন কারনে আক্রান্ত হয় তাহলে ওলনা ফুলে গিয়ে দুধ উৎপাদন বাধা গ্রস্ত হয় এমনকি সম্পূর্ন বন্ধ হয়ে গাভির শরীরে বিভিন্ন ধরএনের জঠিলতা তৈরি করতে পারে।সাধারনত ওলান যদি সরাসরি আঘাত প্রাপ্ত হয়,ক্ষতিকর রায়নিক ওলেন প্রবেশ করে অথবা কোন ব্যাকটেরিয়া,ভাইরাস,ফাংগাস দ্বারা ওলান আক্রান্ত হয় তাহলে এই রোগ হতে পারে।
এখন প্রশ্ন হল কিভাবে আমি এটা প্রতিরোধ করতে পারি।এই রোগ প্রতিরোধের সহজ ১০ টি উপায় নীচে জানিয়ে দিলাম।আশা করি নিজের খামারকে রক্ষা করতে পারবেন।
১।পরিষ্কার পরিচ্ছন্নন খামারঃ
গরুর খামার সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।যাতে করে গাভী সব সময় স্বস্তিতে থাকতে পারে।গাভী যদি স্বস্তিতে থাকে তাহলে অক্সটসিন হরমোন ভালভাবে নির্গত হতে পারে। গাভীর মাথা থেকে নিসৃত এই হরমোন অধিক বেশি দুধ উৎপাদনে ব্যাপক ভূমিকা রাখে।পরিষ্কার খামারে ম্যাস্টাইটিস রোগ তৈরী করতে পারে এমন ক্ষতিকর জীবানুর পরিমান একদম কমে যায়।
খামারে ফ্লোরটি নিয়মিইত ভালভাবে পরিষ্কার করতে হবে। খুব গরম, খুব আর্দ্র আবহাওয়ায় গাভীটি যতে স্বস্তিতে থাকে সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।যদি গাভীর জন্য কোন ধরনের বিচানা দেওয়া হয় তবে সেটা যেন অজৈব পদার্থ দিয়ে তৈরী হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।কারনে অজৈব পদার্থে ক্ষতিকর জীবানু কম জন্মায়।
২।পরিষ্কার ওলানঃ
খামার ম্যাস্টাইটিস মুক্ত রাখতে হলে,গাভীর ওলান অবশ্যই পরিষ্কার রাখতে হবে।দুধ দোহনের আগে অবশ্যই দুধের বাটগুলো ভালভাবে পরিষ্কার করতে হবে।এর ফলে দুধ দোহনের সময় ওলানে এবং বাটে লেগে থাকা ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়াগুলো বাটের ভিতর ঢুকতে পারে না।
অনেক রকমের ব্যাকটেরিয়া আছে যারা মাটিতে এবং গোবরে লেগে থাকে।এরম মধ্যে স্ট্রপ্টো কক্কা, ই.কোলাই এবং এন্টারোব্যাকটার খুবই মারাত্মক।যারা সহজেই বাটের মধ্য দিয়ে ওলানে পৌঁছে যেতে পারে।ওলানে যখন মাটি,গোবর ইত্যাদি লেগে থাকে তখন তারা বাটের চারপাশে ঘোরা ঘুরি করতে থাকে।তাই দুধ দোহনের পূর্বে অবশ্যই ওলানে লেগে থাকা ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার করতে হবে।তা না হলে দুধ দোহনের জন্য যখনই বাটে চাপ পরে তখনি এ সমস্ত ব্যাকটেরিয়া বাটের ছিদ্র পথে ভিতরে প্রবেশ করে ওলনাকে অসুস্থ করে ফেলতে পারে।
ওলানের জন্য ক্ষতিকর বিভিন্ন জীবানু পানির মাধ্যমেও পরবাহিত হতে পারে।তাই পানি ব্যবহারের ক্ষেত্রেও সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।যেসস্ত ওলানে বা বাটে অতিরিক্ত কাদা-গোবর লেগে থাকে,সে সমস্ত ক্ষেত্রে পানি দিয়ে ভাল ভাবে ধুতে হবে।পানি জোরে জোরে দেওয়া যাবে না।আর চেষ্টা করতে হবে পানি যত কম ব্যবহার করা যায় ততই ভাল।
যে নল বা পাত্র দিয়ে পানি দেওয়া হয় সেটি বয়ে নিয়ে আসতে পারে হাজার হাজার জীবানু, যা ওলান নষ্ট করার জন যতেষ্ট। তার মধ্যে সিউডোমোনাস জাতের ব্যাক্টেরিয়াগুলো খউ মারাত্মক।তাই এই সব নল প্রত্যকবার ব্যবহারের পুর্বে ভালভাবে পরিষ্কার করতে হবে।তাছাড়া ব্যবহারের পর পানি জমিয়ে রাখা যাবে না।
০৩।ওলান পরীক্ষা করাঃ
প্রত্যেক বার দুধ দোহনের পূর্বে ওলান ভাল করে পরীক্ষা করে নিতে হবে।অনেক সময় দুধের বাটে ক্ষত ছিড়াঁ, এমনি ঘাঁ পর্যন্ত থাকতে পারে।এই রকম সমস্যা থাকলে ঐ সমস্ত বাটে দুধ দোহনের মেশিন ব্যবহার করা যাবে না।এই সমস্ত বাটে ম্যাসটাইটিস হবার ঝুকি থাকে বেশি।তাই বাটে কোন ধরনের অস্বাভাবিকতা দেখা গেলে যত দ্রূত সম্ভব চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।
০৪।দুধ দোহনের পূর্বে বাট পরিষ্কার করাঃ
যেকোন একটা ভাল জীবানুনাশোক দিয়ে দুধ দোহনের পূর্বেই বাটগুলো ডুবিয়ে নিতে হবে।এর ফলে ওলানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ক্ষতিকুর জীবানুর পরিমান কমবে।যার ফলে বাটে ম্যাস্টাইটিস হবার ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যাবে।কমপক্ষে ২০ সেকেণ্ড জীবানুনাশক এর মধ্যে দুধের বাঁট ডুবিয়ে রাখতে হবে।জীবানুনাশক দিয়ে স্প্রে করার চেয়ে ডুবিয়ে রাখলে ফল বেশি পাওয়া যায়।
যে পাত্রে জীবানুনাশক নিয়ে বাটদ ধোয়া হবে সেটি ভাল ভাবে পরিষ্কার করতে হবে।একবার ডুবানোর পর অবশিষ্ট তরল ফেলে দিতে হবে।তা না সে পাত্রই আবার ব্যক্টেরিয়ার বাহক হতে পারে।যা নতুন গাভীকে আক্রান্ত করতে পারে।
০৫।বাট পরিষ্কার করে মুছে ফেলাঃ
জীবানু নাশকে ডুবানোর পর সেই বাট পরিষ্কার তোয়ালে বাঁ কাপড় দিয়ে মুছে শুষ্ক করে ফেলতে হবে।যদি সম্ভব হয় তাহলে প্রতিটি গরুর জন্য আলাদা আলাদা কাপড় বা তোয়ালে ব্যবহার করলে ভাল।খেয়ার করতে হবে যেন ওলান বা বাটের মুখে কোন ধরনের মাটি,গোবর বাঁ অন্য কোন পদার্থ লেগে না থাকে।
বাট শুকনো থাকলে মিল্কিং মেশিন ভাল ভাবে কাজ করে।যদি বাট ঠিক মত পরিষ্কার এবং শুষ্ক না হয় তাহলে দুধ দোহনের সময় বাটে ক্ষত হতে পারে,ছিড়ে যেতে পারে,ক্ষত সৃষ্টি হতে পারে।ফলে ম্যাস্টাইটিস তৈরী করী ব্যাক্টেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে।
০৬।মেশিন স্থাপনের পূর্বে দুধ পরীক্ষা/দোহনঃ
দুধ দোহনের ম্যাশিন স্থাপনের পূর্বে প্রতিটি বাট থেকে সামান্য দুধ নিয়ে পরীক্ষা করে দেখতে হবে কোন ধরনের স্বাভাবিকতা আছে কিনা?এর ফলে দূধ সংগ্রহের পূর্বে দুধের মান এবং ওলানের অবস্থা সম্পর্কে সঠিক অবস্থা জানা যায়।এর আরো একটি সুবিধ হল।এটি অক্সিটোসিন হরমোন নিঃসরনে উদ্দীপ্ত করে।এই অক্সিটোসিন হরমোন দুধ উৎপাদন ও দুধ বের হওয়ার সাথে ঘনিষ্ট ভাবে সম্পর্কিত।
জীবানু নাশক দ্বারা ধৌত করার পূর্বে বাঁ পরে এই কাজটি করা যায়।তবে প্রত্যকটি পদ্ধতিই ডেইরী খামারের জন্য উপকারী।
০৭।দুধ দোহনের যন্ত্রপাতির সঠিক ব্যবহারঃ
যে সমস্ত লোকজন দুধ দোহনের মেশিন ব্যবহার করবে তাদেরকে অবশ্যই এই বিষয়ে ভাল ভাবে প্রশিক্ষন করতে হবে।এই যন্ত্রটি কিভাবে স্থাপন করতে হবে,কিভাবে আলাদা করতে হবে তা ভাল ভাবে জানতে হবে।
মিল্কিং মেশিন স্থাপনের সময় যে কোন ধরনের বাতাস জমা না থাকে সেই দিকে খেয়ার রাখতে হবে।
০৮।দুধ দোহনের সময় মনিটরিংঃ
দুধ দহনের সময় সব কাজ ভাল ভাবে তদারকি করতে হবে।
০৯।খাদ্যাভ্যাসঃ
দুধ দোহনের পর গাভীকে খাবার দিয়ে ব্যস্ত রাখতে হবে।যাতে গাভীটী দাড়িঁয়ে থাকে।দুধ দোহনের সময় দুধের নালীগুলো বড় হয়ে যায়।যা স্বাভাবিক হতে অনেক সময় এক ঘন্টাও লেগে যায়।তাই এই সময় গাভীকে ব্যস্ত রেখে দাড়িঁয়ে রাখতে পারলে ভাল।
১০।খাদ্যে ভিটামিন ই ও সেলেনিয়াম
গাভীর ওলানের সুরক্ষার জন্য ভিটামিন ই এবং সেলেনিয়া ম খুব গুরুত্বপূর্ন।তাই গাভীর দৈনিক খাবারে ভিটামিন ই এবং সেলেনিয়ামের পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করত হবে।
Farmer Hope: Ten Tips to control Mastitis in Dairy Farm
What is Mastitis?
So, How can we check it?I will mention 10 simple tips for you to save your farm from mastitis.
1. Clean Environment:
The cow should provide a clean and stress-free environment. Under stress-free environment, oxytocin is best stimulated for cow which causes optimal milk production. If the farm is clean and clear the presence of mastitis-causing bacteria will decrease.
2. Clean teats:
A lot of environmental organism such as Streptococcus urberis, Streptococcus dusgalatiae and coliforms (E.coli, Klebsiella and Enterobacter) are found in soil and manure. They may be take place in teats. Before milking these contaminants must be cleaned. Otherwise those bacteria could be forced into the teat during milking and the udder will be infected.
3. Udder examination:
The udder should be examined before every milking. There may be chapped, cracked, bleeding teats. Chapped, cracked, bleeding teat or teat ends should not be milked by machine. These teats are susceptible to new mastitis. These should be treated immediately.
4. Pre-milking teat dips:
5. Wipe the teats:
6. Fore strip milk from each Quarter:
7. Proper use of milking equipment:
Removing of the unit could do more harm if it is wrong. If the unit is removed from one or more quarter before milking is finished may cause air lea into the claw which impact the other attachment quarters by teat-end impact.
When teat is affected, bacteria in the milk may be forced into tat canals attached quarters. It may be one causes of mastitis in farm.
8. Milking monitoring.
The staff should be use machine properly and following protocol properly.
9. Feeding behavior
10.Vita E & Selenium in ration.
ব্রয়লার খামার পরিকল্পনা (পর্ব-৪)ঃপ্রতি মুরগীর জন্য কত জায়গা প্রয়োজন?(শীতকাল)
শীতকাল প্রায় ছূঁই ছঁই করছে।কিছু দিন পরই শুরু হবে ঠান্ডা বাতাসে কাঁপাকাঁপি।এই সময়ে মুরগীর ছুটাছুটি তুলনা মুলকভাবে কম থাকে।একটি মুরগী অন্য মুরগীর কাছাকাছি থেকে উষ্ণতা পেতে তাই চাই।তাই এই সময় মুরগীর জন্য গ্রীষ্ম কালের তুলনায় কম জায়গা লাগে।
মুরগীর বয়স ১-৩ দিনের মধ্যে হলে প্রতি মুরগীর জন্য গড়ে ০.২ বর্গফুট জায়গা প্রয়োজন।আর মুরগী বাড়ার সাথে সাথে তার জন্য বরাদ্দকৃত স্থানের পরিমানও বাড়াতে হবে।সাধারনত মুরগীর বাচ্চার বয়স ৪-৭ দিন হলে প্রতি মুরগীর জন্য ০;.৩৫ বর্গফুট স্থানের প্রয়োজন।
পরবর্তীতে মুরগীর বয়স ৮-১১ দিন হলে ০.৪৫ বর্গফুট জায়গা প্রয়োজন।০.৫ বর্গফুট জায়গা প্রতিটি মুরগীর জন্য রাখতে হবে যখন বয়স ১২-১৪ দিন।
১৫-২০ দিন বয়সের প্রতিটি মুরগীর জন্য ০.6 বর্গফুট জায়গা প্রয়োজন।তবে বয়স ২০ দিনের উপরে হয়ে গেলে প্রতিটি মুরগীর জন্য গড়ে ১ বর্গফুট জায়গা হিসেব করতে হবে।
প্রাপ্ত বয়স্ক প্রতিটি মুরগীকে কোনভাবে ১ বর্গফুটের কম জায়গা দেওয়া যাবে না।এই হিসাব মত জায়গা দিলে মুরগী স্বস্তিতে থাকবে।আর ওজন বৃদ্ধিও স্বাভাবিক হবে।
তবে মুরগীর ওজন দুই কেজির উপরে হল বাড়তি জায়গা দিতে হবে।
ডাঃসুচয়ন চৌধুরী
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা(অঃদা)
রাঙ্গামাটি সদর
আরো জানতে নিচের লিংকগুলোতে ক্লিক করতে পারেন
১। পর্ব-১ঃ আপনি কি ভাবছেন ব্রয়লার খামার করবেন?
২। পর্ব-২ঃ প্রতি ব্যাচে মুরগীতে কত খরচ হতে পারে?
৩।পর্ব-৩ঃ প্রতি মুরগীর জন্য কত জায়গা প্রয়োজন?(গ্রীষ্ককাল)
৪।পর্ব-৪ঃ প্রতি মুরগীর জন্য কত জায়গা প্রয়োজন?(শীতকাল)
৫। পর্ব-৫ঃ মুরগী তোলার আগের প্রস্তুতি
৬। পর্ব-৬ঃ প্রথম বাচ্চা গ্রহনের পর করনীয়
বিশ্ব জলাতংক দিবস,২০১৭ উদযাপন
আগামী ২০৩০ সালে বাংলাদেশকে জলাতংক মুক্ত করার লক্ষ্য নিয়ে রাঙ্গামাটি প্রাণিসম্পদ বিভাগের তত্ত্বাবধানে পালিত হয় বিশ্ব জলাতংক দিবস,২০১৭।
আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন,রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদের সম্মানিত সদস্য ও প্রাণিসম্পদ বিষয়ক আহ্বায়ক রেমলিয়ানা পাংখোয়া,জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা: মনোরঞ্জন ধর,বিভিন্ন উপজেলার কর্মকর্তা -কর্মচারীবৃন্দ।সম্পূর্ন অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন রাঙ্গামাটি সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা:সুচয়ন চৌধুরী।
অনুষ্ঠান শেষে খামারীদের মাঝে বিনামূল্যে ঔষধ বিতরন করা হয়।
ডা:সুচয়ন চৌধুরী
উপজেলা প্রাণিস সম্পদ কর্মকর্তা(অ:দা:)
রাঙ্গামাটি সদর