Home Blog Page 5

মুরগীর গামবোরো রোগের টিকা কিভাবে দিবেন?

0

গামবরো রোগ কি?

গামবোরো একটি ভাইরাস গঠিত মারাত্মক রোগ।সাধারনত ৩ – ৮ সপ্তাহ বয়সী মোরগ-মুরগীর মধ্যে এই রোগ দেখা যায়।আক্রান্ত মোরগ-মুরগীর কোচকানো পালক,অবসন্নতা,ময়লাযুক্ত পায়ুস্থান,উচ্চ তাপমাত্রা,কাঁপুনি ও পানির মতো ডাইরিয়া(অনেক চুনা পায়খানা বলে) এ রোগের প্রধান বৈশিষ্ট্য।

প্রস্তুত প্রনালীঃ (বিশেষজ্ঞদের জন্য)

বি এ ইউ -৪০৪ (BAU-404) স্ট্রেইন নামের মাষ্টার সীড (ভেক্সিনের মূল উপাদান) তৈরি করে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এই টিকা তৈরি করা হয়।এটি একটি Live attenuated ভাইরাস থেকে তৈরি টিকা।

সংরক্ষনঃ

সাধারনত ডিপ ফ্রিজে -৫° থেকে -০° সেলসিয়াস তাপমাত্রার নীচে এই টিকা ৬ মাস সংরক্ষন করা যায়।বরফসহ থার্মোফ্লাক্সে এই টিকা ৭ দিন  সংরক্ষন করা যায়।

ব্যবহার বিধিঃ

প্রথমে অল্প পরিমান ডাইলুয়েন্ট দিয়ে ছোট টেবলেট আকৃতির টিকা গুলিয়ে পরে অবশিষ্ট ডাইলুয়েন্ট এর সাথে মিশ্রিত করতে হবে।এরপর চোখে ১ ফোঁটা করে প্রয়োগ করতে হবে।

প্রয়োগের বয়সঃ

সাধারনত ১২-১৯ দিন বয়সে এই টিকা প্রয়োগ করতে হয় এবং ৭ দিন পরে ২য় বার প্রয়োগ করতে হয়।তবে মাতৃএন্টিবডির টাইটারের উপর নির্ভর প্রাপ্ত এন্টিবডি টাইটারের উপর ভিত্তি করে এই টিকা প্রয়োগ করলে ভাল।

সরবরাহঃ

প্রতি ভায়ালে ১০০০ মাত্রা টিকা + ৫০ মিলি ডাইলুয়েন্ট থাকে।

মূল্যঃ

প্রতি ভায়াল ২০০.০০ টাকা।

মোরগ-মুরগীর ফাউল টাইফয়েড টিকা কি? এবং কিভাবে দিবেন?

0

ফাউল টাইফয়েড রোগ কি?

এটি মোরগ-মুরগীর একটি ব্যাকটেরিয়া জনিত রোগ।এ তীব্র অথবা দীর্ঘ মেয়াদী হতে পারে।তীব্র প্রকৃতির রোগের ক্ষেত্রে উচ্চ তাপমাত্রা ও হঠাৎ মৃত্যু হয়।আর দীর্ঘ মেয়াদী রোগের ক্ষেত্রে মোরগ-মুরগীর খাদ্য গ্রহনের অনিহা,ঝুটি বিবির্ন হওয়াসহ সবুজ বা হলুদ বর্নের ডাইরিয়া দেখা যায়।যা মলদ্বারের আশে পাশে পালকে লেগে থাকে।

প্রস্তুত প্রনালীঃ(বিশেষজ্ঞদের জন্য)

এই টিকা মাস্টার সিড তৈরি করেছে প্রাণিসম্পদ গবেষনা প্রতিষ্টান,মহাখালী।এটি এলুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইড এডজুভিনেটেট কিল্ড টিকা।

সংরক্ষনঃ

টিকা রেফ্রিজারেটরে ২˙ থেকে ৮˙ সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষন করলে প্রস্তুতের তারিখ হতে ৬ মাস পর্যন্ত এর গুনগত মান অক্ষুন্ন থাকে।

ব্যবহার বিধিঃ

গলার চামড়ার নীচে ০.৫ মিলি করে ইঞ্জেকশোন দিতে হবে।১ম ডোজের ৩০ দিন পর ২য় ডোজ ও ৬ মাস পর বুষ্টার ডোজ দিতে হয়।

প্রয়োগের বয়সঃ

৬ সপ্তাহের উর্ধ্ব বয়সী মোরগ-মুরগিতে এই টিকার প্রথম ডোজ প্রয়োগ করতে হয়।

সরবরাহঃ

প্রতি ভায়ালে ২০০ মাত্রা টিকা থাকে।

মূল্যঃ

প্রতি ভায়ালের মূল্য ৯০.০০ টাকা

 

 

মোরগ-মুরগীর ফাউল পক্স টিকা দিবেন কিভাবে?

0

ফাউল পক্স টিকা কি?

এটি মোরগ-মুরগীর ভাইরাস জনিত একটি রোগ।আক্রান্ত মোরগ-মুরগীর ঝুটি,কানের লতি,পা,পায়ের আঙুল এবং পায়ের চারপাশে বসন্তের গুটি উঠে।চোখের চারপাশে এই ক্ষত সৃষ্টির ফলে চোখ বন্ধ হুওয়ার উপক্রম হয়।

প্রস্তুত প্রনালীঃ(বিশেষজ্ঞদের জন্য)

এই টিকা তৈরি জন্য যে মাষ্টার সীড ব্যবহার করা হয় তা হল বোডেট স্ট্রেইন (Buddett strain)।যার অরিজিন হচ্ছে মালয়েশিয়া।মহাখালীস্থ প্রাণিসম্পদ গবেষনা প্রতিষ্ঠা এই মাষ্টার সীড থেকে খামারীদের জন্য টিকা তৈরি করে।

হয়।সীড ভাইরাসের সঙ্গে স্যালাইন ওয়াটার,এন্টিবায়োটিক ওফাংগিজোন মিশিয়ে ইনোকুলাম তৈরি করা হয়।ইনোকুলাম ১২ দিনের ডিমের ভ্রুনের কোরিও-এলান্টয়িক মেমব্রেনে প্রবেশ করানো হয়। ইনোকুলেটেড ডিম ৩৭˙সে তাপমাত্রায় ৫ দিন ইনকুবেট করার পর যে সমস্ত ডিমে পর্যাপ্ত পরিমানে Pox Lesion পাওয়া যায় সেগুলি সংগ্রহ করা হয়।সংগৃহীত মেমব্রেনগুলিকে গ্রাইন্ডিং ও সিভিলিং করে বা ছেঁকে নিয়ে সংগে চর্বিবিহীন দুধ,এন্টিবায়োটিক ও জৈব রঙ মিশিয়ে ০.৩ মিলি পরিমানে কাঁচের ভায়ালে ফিলিং করা হয়।পরে এই মিশ্রন হিমশুষ্ক করে টিকা হিসেবে ব্যবহার করা হয়।এই টিকার রঙ লাল এবং  ৩ মিলি ভায়ালে সরবরাহ করা হয়।

সংরক্ষনঃ

এই টিকা -২০˙ সেঃ তাপমাত্রায় ন্যূনপক্ষে ১ বছর সংরক্ষন করা যায়।রেফ্রিজারেটরের আইস চেম্বারে -৫˙সে থীকে ০˙ সেঃ তাপমাত্রায় ৬ মাস গুনগত মান বজায় থাকে।

প্রয়োগের বয়সঃ

এই টিকা ২১ দিন বা তদুর্ধ  বয়সী মোরগ-মুরগিতে ও কবুতরে প্রয়োগ করতে হয়।

ব্যবহার বিধিঃ

১) প্রথমে টিকার ভায়ালে ৩ মিলি পরিস্রুত পানি নিয়ে ভাল করে মিশাতে হবে।এই টিকা প্রয়োগের জন্য বিশেষ ধরনের সুঁচ (Biforked Prickung neeedle) বা বিকল্প হিসাবে ইঞ্জেকশোনের সূর্চের অর্ধাংশ ডুবিয়ে মোরগ-মুরগীর পাখার নীচে দিকে ত্রিকোনাকৃতি মাংস বিহীন চামড়ায় একাধিকবার খুঁচিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।

২)এই টিকা একবার (বুস্টার ডোজসহ) প্রয়োগই যতেষ্ট।পুনরায় টিকা প্রয়োগের প্রয়োজন পড়ে না।এই টিকা আজীবনের জন্য রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে। মা থেকে মাতৃ এন্টিবডি বাচ্চায় সঞ্চারিত হয়।

সরবরাহঃ

প্রতি ভায়ালে ২০০ মাত্রা টিকা থাকে।

মূল্যঃ

প্রতি ভায়াল ৪০.০০ টাকা

 

হাঁস-মুরগির কলেরা টিকা কি? এবং কিভাবে দিবেন?

0

হাঁস-মুরগীর কলেরা রোগ কি?

এটি গৃহপালিত এবং বন্য পাখির একটি মারাত্মক ব্যাকটেরিয়া ঘটিত রোগ।এ রোগে আক্রান্ত হলে হাঁস-মুরগি হলুদ ডাইরিয়া এ রোগের প্রধান বৈশিষ্ট্য।

প্রস্তুত প্রনালীঃ (বিশেষজ্ঞদের জন্য)

এই টিকা মাষ্টার সীডটি প্রাণিসম্পদ গবেষনা প্রতিষ্ঠা,মহাখালী তৈরী করেছেন লোকাল স্ট্রেইন থেকে।দেশে দু’ধরনের ফাউল কলেরা টিকা উৎপাদিত হয়।উভয় ক্ষেত্রে মাঠ পর্যায়ে ফাউল কলেরায় আক্রান্ত মুরগি থেকে সংগৃহীত নমুনা হতে প্রাপ্ত পাস্তুরেলা মাল্টোসিডা টাইপ –এ (Pasteurella multocida type-A) জীবানুকে কালচার করে হিম শুষ্ক অবস্থায় মাস্টার সীড হিসেবে সংরক্ষন করা হয়।এই মাস্টার সীডকে বিভিন্ন ব্যাক্টেরিওলোজিক্যাল মিডীয়ায় কালচার করে সংখ্যায় বহুগুন বৃদ্ধি করা হয়।যখন সর্বশেষ কালচারে প্রতি মিলি তে ১০১০ সংখ্যক ব্যাক্টেরিয়া পাওয়া যায় তখন ফরমালিন প্রয়োগ করে এই জীবানু মেরে ফেলা হয়।এ কালচারের সঙ্গে তেল(তরল প্যারাফিন) ও ইমালসিফায়ার (আরলেসেল-৮০ ও টুইন-৮০) যোগ করে মহাখালিস্থ গবেষনাগারে অয়েল এডজুভেন্ট টিকা তৈরি করা হয় এবং কুমিল্লা এই কালচার এলাম দ্বারা অধঃপতিত করে টিকা হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

সংরক্ষনঃ

৪˙ থেকে ৮˙ সেলসিয়াস তাপমাত্রায় এই টিকা ৬ মাস সংরক্ষন করা যায়।

ব্যবহার বিধিঃ

১) অয়েল এডজুভেন্ট টিকা হাসঁ-মুরগীকে ১ মিলি চামড়ার নীচে প্রয়োগ করতে হবে।প্রথম টিকা প্রয়োগের ১৫ দিন পর বুষ্টার ডোজ প্রয়োগ করতে হবে।এরপর ৬ মাস পরপর এই টিকা দিতে হবে।

২)এলাম অধঃপতিত টিকা হাঁস-মুরগীকে ১ মিলি মাংসে প্রয়োগ করতে হবে।এই টিকাও ৬ মাস পর পর প্রয়োগ করতে হবে।

৩) অয়েল এডজুভেন্ট ও এলাম অধঃপতিত উভয় ধরনের টিকা মাঠ পর্যায়ে ব্যবহৃত হয়।কিন্তু দুধরনের টিকার প্রয়োগ স্থান ভিন্ন।ওয়েল এডজুভেন্ট টিকায় তেল থাকে বিধায় মাংসপেশীতে প্রয়োগ করলে মাংসপেশী নষ্ট হয়ে যেতে পারে।হাঁশ-মুরগী খোঁড়া হয়ে যেতে পারে।এছাড়া অল্প বয়স্ক হাসঁ-মুরগীতে (২ মাস বয়সের নীচে) প্রয়োগ করলে অনেক ক্ষেত্রে বিরুপ প্রতিক্রিয়া হতে পারে।

৪)এই টিকা কিছুতেই বরফায়িত করা বা শূন্য ডিগ্রী (০˙) সেলসিয়াস বা তার নীচের তাপমাত্রায় সংরক্ষন করা সম্পূর্ন নিষিদ্ধ।

প্রয়োগের বয়সঃ

সাধারন্ত ২ মাস বা তদুর্ধ বয়সী হাঁস-মুরগীকে এই টিকা প্রয়োগ করা হয়।

সরবরাহঃ

প্রতি ভায়ালে ১০০ মাত্রা টিকা থাকে।

মূল্যঃ

প্রতি ভায়ালের মূল্য ৩০.০০ টাকা

 

হাঁসের ডাক প্লেগ টিক কি এবং কিভাবে দিবেন?

0

ডাক প্লেগ রোগ কি?

ডাকপ্লেগ হচ্ছে ভাইরাস জনিত একটি রোগ। এ রোগের আক্রান্ত হাঁসের ছানা ৩-৪ দিনের মধ্যে মারা যেতে পারে।এ রোগে আক্রান্ত হাঁসের সবুজ বর্নের পায়খানা,চোখে পিছুটি লেগে থাকা,খঁড়িয়ে হাটাঁ এবং মৃত্যুর পর পুরুষ হাঁসের পুরুষাংগ বের হয়ে আসতে পারে।এ রোগের আক্রান্ত হাঁসের মৃত্যুর হার ১০০%।

ডাক প্লেগের টিকা কি?

ঢাকার মাহাখালীতে অবস্থিত প্রাণিসম্পদ গবেষনা প্রতিষ্ঠান (LRI), ডাকপ্লেগ ভাইরাসের দেশীর প্রজাতি (Local strain) থেকে একটি জটিল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে একটি টিকা তৈরী করে থাকেন।যা ডাকপ্লেগ রোগের বিরুদ্ধে হাঁসের শরীরের অভ্যন্তরে প্রতিরোধ ব্যবস্থা তৈরী করে।

প্রস্তুত প্রনালীঃ(বিশেষজ্ঞদের জন্য)

এই রোগ ডাক-ভাইরাল এন্টারাইটিস নামেও পরিচিত।এটা হার্পিস (Harpes) জাতীয় ডিএনএ (DNA)ভাইরাস।এই রোগের টিকা প্রস্তুতের জন্য জিগজাগ মডিফাইড স্ট্রেইনের এটিনুয়েটেড ভাইরাস এবং সুস্থ মুরগির ১০ দিনের জীবিত ভ্রুন ব্যবহার করা হয়।এই ডিমে সীড ভাইরাস প্রবেশ করানো হয়।৭২ ঘন্টা ডিম ইনকিউবেডট (incubate) করার পর সমস্ত ডিমকে ২৪ ঘণ্টা চিলিং (Chilling) করা হয়।এরপর ডিম থেকে ভ্রুন(Embryo),এলান্টয়িক ফ্লুইড(Allantoic fluid) এবং কোরিও এলান্টয়িক মেমব্রেন (chorio-allantoic membrane) সংগ্রহ করে ব্লেন্ডারে গ্রাইন্ডিং (Grinding) করা হয়।গ্রাইন্ডিং করা তরল মিশ্রন ছেঁকে নিয়ে ১ মিলি মিশ্রন ভায়ালে ভরে হিমশুষ্ক করা হয়।এই হিম শূষ্ক পদার্থই টিকা হিসেবে ব্যবহৃত হয়।এই টিকা ৩ মিলি ভায়ালে সরবরাহ করা হয়।

সংরক্ষনঃ

এই টিকা -৫˙ সেঃ থেকে ০˙ সেঃ তাপমাত্রায় রেফ্রজারেটরের বরফ কক্ষে ৬ মাস ও থার্কোফ্লাক্সে বরফ সহ ৭ দিন সংরক্ষন করা যায়।

ব্যবহার পদ্ধতিঃ

১) ছোট কাচের ১ টি ভায়েলে ১০০ মাত্রা টিকা থাকে।এই টিকা ব্যবহারের জন্য পরিস্রুত পানি,জীবানুমুক্ত ও পরিষ্কার ঢাকনাওয়ালা পাত্র এবং সিরিঞ্জ নিডল প্রয়োজন হয়।

২) প্রথমে জীবানু মুক্ত একটি পাত্রে ১০০ মিলি পরিস্রুত পানি মেপে নিতে হনে।এর পরেই ভেয়েল থেকে ২ -৩ মিলি পানি সিরিঞ্জের সাহায্যে ভায়ালে প্রবেশ করাতে হবে।ভায়ালের টিকা গলে গেলে এই মিশ্রন পাত্র রাখা অবশিষ্ট পানির সাথে ভালভাবে মিশ্রিত করে ফেলতে হবে।এই মিশ্রিত টিকা হাসের বুকের মাংসে ১ মিলি করে ইনজেকশনের মাধ্যমে প্রয়োগ করতে হবে।

টিকা প্রয়োগের বয়সঃ

সাধারনত ৩ সপ্তাহ বয়সের হাঁসের বাচ্চাকে ১ম টিকা দেওয়া হয়।৬ মাস পর্যন্ত এই টিকার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বজায় থাকে।তাই ৬ মাস পর এই টিকা দিতে হবে।খামারে রোগ দেখা দিলে সুস্থ হাঁসগুলিকে আলাদ করে এই টিকা দেওয়া যেতে পারে।

সরবরাহঃ

প্রতি ভায়েলে ১০০ মাত্রা টিকা থাকে।

মূল্যঃ

প্রতি ভায়েলে মূল্য ৩০.০০ টাকা।

 

তথ্য সূত্রঃ

১। পশু পাখির রোগ প্রতিরোধ,সংরক্ষন ও ব্যবহার নির্দেশিকা,প্রাণীসম্পদ গবেষণা প্রতিষ্টান,মহাখালী,ঢাকা।

হাঁসের খামারের কি কি টিকা প্রয়োগ করতে হয়?

0


হাঁসের জন্য গুরুত্বপূর্ব টিকা মুলত দুইটি।

১।ডাক প্লেগ টিকাঃ

হাঁসের বয়স ৩ সপ্তাহ হলে এই টিকা দেওয়া যায়।সাধারনত প্রতিটি হাঁসে ১ মিলি করে বুকের মাংসে এই টিকা প্রয়োগ করতে হয়।(বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)

২।কলেরা টিকাঃ

সাধারনত ২ মাস বা তদুর্ধ বয়সী হাঁসকে এই টিকা দিতে হয়।প্রতি হাসঁকে ১ মিলি করে দিতে হবে।অয়েল এডজুডেন্ট টিকা  দিতে হবে চামড়ার নীচে এবং এলাম অধঃপতিত টিকা হলে মাংসে দিতে হবে।(বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)

error: Content is protected !!