Home Blog Page 6

মুরগীর খামারে কি কি টিকা প্রয়োগ করতে হয়?

0


১।বাচ্চা মুরগীর রানীক্ষেত টিকাঃ

সাধারনত ৪ হতে ৭ দিন বয়সের মুরগীকে এই টিকা প্রদান করা হয়।এই ক্ষেত্রে প্রতিটি সুস্থ মুরগীর বাচ্চার চোখে ১ ফোটা করে উভয় চোখে দিতে হবে।[বিস্তারিত]

২।বড় মুরগীর রানীক্ষেত টিকাঃ

২ মাস বা ততোধিক বয়সের মোরগ-মুরগীকে এই টিকা প্রদান করা হয়।প্রতিটি সুস্থ মুরগীকে ১ মিলি টিকা মাংসে প্রয়োগ করতে হবে। [বিস্তারিত]

৩। ফাউল পক্সঃ

পক্সের টিকা প্রয়োগের জন্য বিশেষ ধরনের সুঁচ (Biforked pricking needle ) বা বিকল্প হিসেবে ইনজেকশনের সূঁচের অর্ধেক ডুকিয়ে ২১ দিনের বা তদুর্ধ বয়সী মোরগ-মুরগীর পাখার ত্রিকোনাকৃতি মাংস বিহীন চামড়ায় একাধিকবার খুঁচিয়ে প্রয়োগ করতে হয়।এই টিকা জীবনে একবার প্রদান করলেই হয়।(বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)

৪। ফাউল কলেরা টিকাঃ

সাধারনত ২ মাস বা তদুর্ধ বয়সী মোরগ-মুরগীকে এই টিকা দিতে হয়।প্রতি হাসঁকে ১ মিলি করে দিতে হবে।অয়েল এডজুডেন্ট টিকা  দিতে হবে চামড়ার নীচে এবং এলাম অধঃপতিত টিকা হলে মাংসে দিতে হবে। (বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)

৫। ফাউল টাইফয়েড টিকাঃ

৬ সপ্তাহের উর্ধ্ব বয়সী মোরগ-মুরগীতে এই টিকা দিতে হয়।১ম ডোজের ৩০ দিন পর ২য় ডোজ এবং ৬ মাস পর বুষ্টার ডোজ দিতে হয়।এই টিকা প্রয়োগের নিয়ম হল ০.৫ মিলি করে চামড়ার নীচের ইঞ্জেকশন দিতে হয়।(বিস্তারিত জানতে খানে ক্লিক করুন)

৬। গামবোরো টিকাঃ

সাধারনত ১১-১২ দিন বয়সে প্রথম ডোজ এবং এক সপ্তাহ পর বুষ্টার ডোজ প্রয়োগ করতে হয়।এই টিকাটি সুস্থ মোরগ-মুরগীর প্রতি চোখে ১ ফোঁটা করে প্রয়োগ করতে হয়।(বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)

 

ভেড়ার খামারে কি কি টিকা প্রয়োগ করতে হবে?

0


১। পিপিআর টিকাঃ

সাধারত ৪ মাসের অধিক বয়সী ভেড়াকে এই টিকা প্রদান করা হয়।নিয়মটি হল প্রতি ভেড়ার জন্য ১ মিলি চামড়ার নিচে প্রয়োগ করতে হবে।একবার প্রয়োগ করলে মোটামুটি সপ্তাহ দুয়েক লাগে এ টিকার কাজ করতে।আর এই টিকা কার্যকর থাকে ১ বছর পর্যন্ত। (এই লিংকে ক্লিক করলে বিস্তারিত জানতে পারবেন।)

২। ক্ষুরা রোগের টিকাঃ

এই টিকা ৪ মাসের উপরের বয়সের যেকোন পশূকে প্রয়োগ করা যায়।ট্রাইভেলেন্ট টিকাটি ভেড়াকে ২ মিলি চামড়ার নীচে প্রয়োগ করতে হয়।প্রথম প্রয়োগের ২১ দিন পর বুষ্টার ডোজ দিতে হবে ।এরপর ৪ মাস পর পর এই টিকা প্রয়োগ করতে হবে। (বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)

৪। বাদলা টীকাঃ

এই টিকা সাধারনত ৩ মাস বয়সের উপরের ভেড়াকে প্রয়োগ করা হয়। প্রতি ভেড়াকে ২ মিলি করে গলা বা ঘাড়ের ঢিলা চামড়ার নিচে দিতে হয়।একবার দিলে মোটামুটি ৬ মাস পর্যন্ত প্রতিরোধ ব্যবস্থা কার্যকর থাকে।তবে প্রথম ডোজ দেওয়ার পর যদি ৪ সপ্তাহ পর  ২য় ডোজ দেওয়া যায় তাহলে পরবর্তীতে ১ বছর অন্তর অন্তর এই টিকা প্রয়োগ করলে হবে।(বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)

৫।গলাফুলা টিকাঃ

এলাম অধঃপতিত টিকা যা প্রাপ্ত বয়স্ক প্রতি ভেড়াকে ২ মিলি চামড়ার নীচে প্রয়োগ করতে হয়।(বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)

ছাগলের খামারে কি কি টিকা প্রয়োগ করতে হয়?

0


ছাগলের মুলত দুইটি রোগের টিকা খুব গুরুত্বপুর্ন।তাহল পিপিআর এবং বসন্তের টিকা।তাছাড়া গরুর কিছু টিকাও ছাগলে ব্যবহার করা হয়।

১। পিপিআর টিকাঃ

ছাগলের একটি জীবন ঘাতী রোগ হল পিপিআর।এই রোগ এতই মারাত্মক যে ৪-৫ দিনের মধ্যে ছাগল মারা যাতে পারে।(এই লিংকে ক্লিক করলে পিপিআর রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন)।সাধারত ৪ মাসের অধিক বয়সী ছাগলকে এই টিকা প্রদান করা হয়।নিয়মটি হল প্রতি ছাগলের জন্য ১ মিলি চামড়ার নিচে প্রয়োগ করতে হবে।একবার প্রয়োগ করলে মোটামুটি সপ্তাহ দুয়েক লাগে এ টিকার কাজ করতে।আর এই টিকা কার্যকর থাকে ১ বছর পর্যন্ত। (এই লিংকে ক্লিক করলে বিস্তারিত জানতে পারবেন।)

২। ছাগলের বসন্ত টিকাঃ

এই টিকা প্রয়োগের নিয়ম হল প্রতি পশূকে ১ মিলি চামড়ার নীচে প্রয়োগ করতে হবে।প্রতি বছর এক বার করে দিলেই মোটামুটি এক বছর পর্যন্ত এই টিকা কার্যকর থাকে।

৩। ক্ষুরা রোগের টিকাঃ

এই টিকা ৪ মাসের উপরের বয়সের যেকোন পশূকে প্রয়োগ করা যায়।ট্রাইভেলেন্ট টিকাটি ছাগলকে ২ মিলি চামড়ার নীচে প্রয়োগ করতে হয়।প্রথম প্রয়োগের ২১ দিন পর বুষ্টার ডোজ দিতে হবে ।এরপর ৪ মাস পর পর এই টিকা প্রয়োগ করতে হবে। (বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)

৪। বাদলা টীকাঃ

এই টিকা প্রতি ছাগলকে ২ মিলি করে গলা বা ঘাড়ের ঢিলা চামড়ার নিচে দিতে হয়।একবার দিলে মোটামুটি ৬ মা পর্যন্ত প্রতিরোধ ব্যবস্থা কার্যকর থাকে।তবে প্রথম ডোজ দেওয়ার পর যদি ৪ সপ্তাহ পর  ২য় ডোজ দেওয়া যায় তাহলে পরবর্তীতে ১ বছর অন্তর অন্তর এই টিকা প্রয়োগ করলে হবে।(বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)

৫।গলাফুলা টিকাঃ

এলাম অধঃপতিত টিকা যা  প্রতি ছাগলকে ২ মিলি চামড়ার নীচে প্রয়োগ করতে হয়।(বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)

গরু মোটাতাজাকরন খামারে কি কি টিকা প্রয়োগ করবেন?

0


গরুর মোটা তাজাকরনের জন্য  ক্ষুরা রোগের টিকা,তড়কা টিকা,বাদলা টিকা,গলাফুলা টিকা প্রয়োগ করা হয়।

১। ক্ষুরা রোগের টিকা

এই টিকা ৪ মাসের উপরের বয়সের যেকোন পশূকে প্রয়োগ করা যায়।ট্রাইভেলেন্ট টিকাটি গরুকে ৬ মিলি চামড়ার নীচে প্রয়োগ করতে হয়।প্রথম প্রয়োগের ২১ দিন পর বুষ্টার ডোজ দিতে হবে ।এরপর ৪ মাস পর পর এই টিকা প্রয়োগ করতে হবে। (বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)

২।এন্থ্রাক্স/তড়কা টিকাঃ

এই টিকা গরুকে প্রয়োগ করতে হয় ১ মিলি করে চামড়া নীচে।আর এই টিকা প্রয়োগ করলে এক বছর পর্যন্ত প্রতিরোধ ব্যবস্থা কার্যকর থাকে তাই প্রতি বছরে ১ বার এই টিকা প্রয়োগ করতে হয়।(বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)

৩।বাদলা টিকাঃ

এই টিকা প্রতি গরুকে ৫ মিলি করে গলা বা ঘাড়ের ঢিলা চামড়ার নিচে দিতে হয়।একবার দিলে মোটামুটি ৬ মা পর্যন্ত প্রতিরোধ ব্যবস্থা কার্যকর থাকে।তবে প্রথম ডোজ দেওয়ার পর যদি ৪ সপ্তাহ পর  ২য় ডোজ দেওয়া যায় তাহলে পরবর্তীতে ১ বছর অন্তর অন্তর এই টিকা প্রয়োগ করলে হবে।(বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)

৪।গলাফুলা টিকাঃ

সাধারনত প্রাপ্ত বয়স্ক (২ বছরের উপর) গরুকে এই টিকা প্রয়োগ করা যায়।এই টিকা দুই ধরনের।একটি হল অয়েল এডজুভেন্ট যা গরুকে ২ মিলি চামড়ার নিচে প্রয়োগ করতে হয়।আর অন্যটি হল এলাম অধঃপতিত যা  প্রতি গরুকে ৫ মিলি চামড়ার নীচে প্রয়োগ করতে হয়।(বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)

ডেইরী খামারে কি কি টিকা প্রয়োগ করতে হয়?

0


১। ক্ষুরা রোগের টিকা

এই টিকা ৪ মাসের উপরের বয়সের যেকোন পশূকে প্রয়োগ করা যায়।ট্রাইভেলেন্ট টিকাটি গরুকে ৬ মিলি চামড়ার নীচে প্রয়োগ করতে হয়।প্রথম প্রয়োগের ২১ দিন পর বুষ্টার ডোজ দিতে হবে ।এরপর ৪ মাস পর পর এই টিকা প্রয়োগ করতে হবে। (বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)

২।এন্থ্রাক্স/তড়কা টিকাঃ

এই টিকা গরুকে প্রয়োগ করতে হয় ১ মিলি করে চামড়া নীচে।আর এই টিকা প্রয়োগ করলে এক বছর পর্যন্ত প্রতিরোধ ব্যবস্থা কার্যকর থাকে তাই প্রতি বছরে ১ বার এই টিকা প্রয়োগ করতে হয়।(বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)

৩।বাদলা টিকাঃ

এই টিকা প্রতি গরুকে ৫ মিলি করে গলা বা ঘাড়ের ঢিলা চামড়ার নিচে দিতে হয়।একবার দিলে মোটামুটি ৬ মা পর্যন্ত প্রতিরোধ ব্যবস্থা কার্যকর থাকে।তবে প্রথম ডোজ দেওয়ার পর যদি ৪ সপ্তাহ পর  ২য় ডোজ দেওয়া যায় তাহলে পরবর্তীতে ১ বছর অন্তর অন্তর এই টিকা প্রয়োগ করলে হবে।(বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)

৪।গলাফুলা টিকাঃ

সাধারনত প্রাপ্ত বয়স্ক (২ বছরের উপর) গরুকে এই টিকা প্রয়োগ করা যায়।এই টিকা দুই ধরনের।একটি হল অয়েল এডজুভেন্ট যা গরুকে ২ মিলি চামড়ার নিচে প্রয়োগ করতে হয়।আর অন্যটি হল এলাম অধঃপতিত যা  প্রতি গরুকে ৫ মিলি চামড়ার নীচে প্রয়োগ করতে হয়।(বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)

৫।ম্যাস্টাইটিস টিকাঃ

সরকারীভাবে এই টিকা পাওয়া যায় না।তবে বেসরকারীভাবে এই টিকা পাওয়া যায়।সংশ্লিষ্ট কোম্পানীর নির্দেশনা মোতাবেক এই টিকা ব্যবহার করা যেতে পারে।

৬।জলাতংক টীকাঃ

জলাতংক হল একটি জীবনঘাতী রোগ যা জলাতংক রোগে আক্রান্ত কুকুরের এবং আরো কিছু প্রাণির কামড়ে হতে পারে।সরকারীভাবে যে টিকা পাওয়া যায় তা কুকুর কামড় দেওয়ার আগে প্রয়োগ করতে হয়।তবে বেসরকারীভাবে কিছু টিকা পাওয়া যায় যা কুকুর কামড়ানোর পরে ব্যবহারের জন্য বলা হয়।সরকারীভাবে যেটা টিকাটি কুকুর কামড়ানোর পূর্বে প্রয়োগ করা হয় তার ডোজ হল ৩ মিলি মাংসে।৩০ দিন পর বুষ্টার ডোজ দিয়ে এরপর প্রতিবছরে একবার করে প্রয়োগ করতে হয়।

ছাগলের পিপি আর টিকা কি এবং কিভাবে দিবেন?

0


ছাগলের মারাত্মক রোগগুলোর মধ্যে  প্রধান হল পিপিআর।এই রোগটি Peste des Petitis Ruminants(PPR) নামের একটি ভাইরাসের কারনে হয়।খামারে একটি ছাগলের পিপিআর রোগ হলে অন্য ছাগলগুলোরও এই রোগ হতে পারে।হোক না সে ছোট ছাগল বা বড় ছাগল।এই রোগ এতই মারাত্মক যে এটি শুরু হলে ধীরে ধীরে একটি এলাকার সব ছাগলকেই আক্রান্ত করতে পারে।এ রোগে আক্রান্ত ছাগল বাঁচানো মুশকিল।এই রোগের লক্ষন এবং অন্যান্য বিষয়ে জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন।

আসুন এখন আমরা জানি এই রোগ থেকে খামারকে বাঁচাবো কি করে?পিপিআর রোগ থেকে খামারকে বাঁচাতে হলে প্রথমেই আপনাকে যে কাজট করতে হবে তা হল টিকা প্রদান।

পিপিআর টিকা কি ?

পিপিআর রোগের যে জীবানু, তাকে বিশেষ ভাবে প্রক্রিয়া জাত( Live attenuated) করে তৈরি করা হয় ছাগলের শরীরে প্রয়োগ করা হয়।যা পিপিআর রোগ তৈরি করার পরিবর্তে এই রোগের বিরুদ্ধে শরীরে প্রতিরোধ ব্যবস্থা (immunuty) গড়ে তোলে। এই প্রক্রিয়া জাত জীবানুটাই হল পিপিআর টিকা।

প্রস্তুত প্রনালীঃ

এই টিকা তৈরি মুল উপাদান হল মাস্টার সীড (Master sheet)। যেটি তৈরি করেছেন বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষ্পনা ইনষ্টিটিউট (BLRI)।এই মাষ্টার সিড থেকে ঢাকার মহাখালীস্থ প্রাণিসম্পদ গবেষনা প্রতিষ্ঠান (LRI) একটি জঠিল প্রক্রিয়ার (Tissue culture by Vero cell i.e; African Green Monkey Kidney Cell) মাধ্যমে খামারীদের জন্য এই টিকা তৈরি করে থাকেন।

সংরক্ষনঃ

সাধারনত ডিপ ফ্রিজে -২০˙সেঃ তাপমাত্রায় ১ বৎসর পর্যন্ত এই টিকা গুনগত মান অক্ষুন্ন থাকে তবে -৫˙সেঃ হতে ০˙সেঃ তাপমাত্রায় ৬মাস সংরক্ষন করা যায়।কুলভ্যান বা ফ্লাক্সে পর্যাপ্ত বরফ দিয়ে এই  টিকা পরবহন করতে হয়।

ব্যবহার বিধিঃ

এই টিকা দুইটি অংশ।একটি হল,ছোট একটি বোতলে একটি টেবলেটের মত থাকে।এটি হল মূল টিকা।আর একটি অংশ হল।একটি বড় বোতলে ১০০ মিলি তরল (Dilluent) থাকে।এই দুই অংশ মিশ্রিত করলে টিকাটি ব্যবহার উপযোগী হবে।টিকা ব্যবহারে পূর্বে এই লিংকে ক্লিক করে টিকা ব্যবহারের প্রয়োজনীয় বিষয় জেনে নিন।

তরলের সাথে টিকার টেবলেটটি মিশ্রনের পর প্রতি পশুকে ১ মিলি করে চামড়ার নীচে প্রয়োগ করতে হবে। ৪ মাস+ বয়সের পশুকে এই টিকা দেওয়া হয়।তবে ২ মাস বয়সের পশুকেও এই টিকা দেওয়া যায় তবে সেক্ষেত্রে ৬ মাস বয়সে পুনরায় (Booster) টিকা প্রয়োগ করতে হবে।

এই টিকা প্রয়োগের ১৫ দিন পর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়।যা প্রায় এক বছর পর্যন্ত কার্যকর থাকে।তাই এক বছর পর পুনরায় এই রোগের টিকা প্রদান করতে হয়।

সরবরাহঃ

প্রতি ভায়েলে ১০০ মাত্রা টিকা এবং ১০০ মাত্রা ডাইল্যুয়েন্ট থাকে।যা দিয়ে সর্বোচ্চ ১০০ টি ছাগলকে টিকা প্রদান করা যায়।

মূল্যঃ প্রতি ভায়েলের নির্ধারিত মূল্য ৫০.০০ টাকা।

তথ্য উৎসঃ

১। পশুপাখির রোগ প্রতিষেধক টিকা উৎপাদন,সংরক্ষন ও ব্যবহার নির্দশিকা;প্রাণিসম্পদ গবেষনা প্রতিষ্ঠান,মহাখালী,ঢাকা।
২। ইন্টারনেট।

বিঃদ্রঃ উপরের লেখার তথ্য সমূহ জনস্বার্থে প্রকাশ করা হয়েছে।এই তথ্য যেকোন সময় পরিবর্তন হতে পারে। তাই এই টিকা ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর হতে পরামর্শ গ্রহন করুন।এই তথ্য ব্যবহারে কোন অনাখাংকিত অবস্থার সৃষ্টি হলে কর্তৃপক্ষ কোনভাবেই দায়ী থাকবে না।

 

error: Content is protected !!