চিন্তায় মননে মানসিকতায় আধুনিক এই খামারী ভাল লাগা থেকেই শুরু করেন তার খামার।অবশ্য তিনি এজন্য দীর্ঘ দিন প্রশিক্ষন নিয়েছে।অন্য খামারে কাজ করেছেন।নিজেকে দক্ষ করে গড়ে তোলার জন্য।এটা নতুন খামারীদের জন্য অনুকরনীয়।
নাম মাত্র কয়েকটি কোয়েল নিয়ে শুরু করা এই খামারে বর্তমানে ২৩০০টির অধিক কয়েল রয়েছে।প্রতিদিন গড়ে ১০০০টি করে ডিম বিক্রি করেন তিনি।প্রতিটির দাম ২
.৫ – ৩ টাকা।অন্যান ডিমের চেয়ে ওজন অনুপাতে পুষ্টি গুন বেশি হওয়া স্থানীয় বাজারে ব্যাপক চাহিদা রয়েছে এই ডিমের।আকারে ছোট হওয়ায় বাচ্চারা এই ডিম ব্যপক পছন্দ করেন।আধুনিক এই খামারীর রয়েছে ডিম ফোটানোর জন্য ইনকিউবেটর।স্থানীয় আগ্রহী খামারীদের জন্যও অল্প বিস্তর বাচ্চার সরবরাহ দিয়ে থাকেন তিনি।তাছাড়া পুরুষ কোয়েলের সংখ্যা বেশি হয়ে গেলে অতিরিক্ত কোয়েল বাজারে বিক্রি করে দেয়।প্রাপ্ত বয়স্ক কোয়েলেরও বাজার দর ভাল।
তিনি নিজের মুখেই খামারের বিভিন্ন ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে তুলে ধরেছেন।তাছাড়া নতুন খামারীরা কোয়েল পালনের বিভিন্ন টিকিটাকি জেনে নিতে পারবেন আশা করছি।
0 responses to “রাঙ্গামাটির দূর্গম পাহাড় চূড়ায় সফল কোয়েল খামারী”