১।বাচ্চা মুরগীর রানীক্ষেত টিকাঃ
সাধারনত ৪ হতে ৭ দিন বয়সের মুরগীকে এই টিকা প্রদান করা হয়।এই ক্ষেত্রে প্রতিটি সুস্থ মুরগীর বাচ্চার চোখে ১ ফোটা করে উভয় চোখে দিতে হবে।[বিস্তারিত]
২।বড় মুরগীর রানীক্ষেত টিকাঃ
২ মাস বা ততোধিক বয়সের মোরগ-মুরগীকে এই টিকা প্রদান করা হয়।প্রতিটি সুস্থ মুরগীকে ১ মিলি টিকা মাংসে প্রয়োগ করতে হবে। [বিস্তারিত]
৩। ফাউল পক্সঃ
পক্সের টিকা প্রয়োগের জন্য বিশেষ ধরনের সুঁচ (Biforked pricking needle ) বা বিকল্প হিসেবে ইনজেকশনের সূঁচের অর্ধেক ডুকিয়ে ২১ দিনের বা তদুর্ধ বয়সী মোরগ-মুরগীর পাখার ত্রিকোনাকৃতি মাংস বিহীন চামড়ায় একাধিকবার খুঁচিয়ে প্রয়োগ করতে হয়।এই টিকা জীবনে একবার প্রদান করলেই হয়।(বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
৪। ফাউল কলেরা টিকাঃ
সাধারনত ২ মাস বা তদুর্ধ বয়সী মোরগ-মুরগীকে এই টিকা দিতে হয়।প্রতি হাসঁকে ১ মিলি করে দিতে হবে।অয়েল এডজুডেন্ট টিকা দিতে হবে চামড়ার নীচে এবং এলাম অধঃপতিত টিকা হলে মাংসে দিতে হবে। (বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
৫। ফাউল টাইফয়েড টিকাঃ
৬ সপ্তাহের উর্ধ্ব বয়সী মোরগ-মুরগীতে এই টিকা দিতে হয়।১ম ডোজের ৩০ দিন পর ২য় ডোজ এবং ৬ মাস পর বুষ্টার ডোজ দিতে হয়।এই টিকা প্রয়োগের নিয়ম হল ০.৫ মিলি করে চামড়ার নীচের ইঞ্জেকশন দিতে হয়।(বিস্তারিত জানতে খানে ক্লিক করুন)
৬। গামবোরো টিকাঃ
সাধারনত ১১-১২ দিন বয়সে প্রথম ডোজ এবং এক সপ্তাহ পর বুষ্টার ডোজ প্রয়োগ করতে হয়।এই টিকাটি সুস্থ মোরগ-মুরগীর প্রতি চোখে ১ ফোঁটা করে প্রয়োগ করতে হয়।(বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)