রাঙ্গামাটি শহরের ভেদভেদি এলাকায় ছোট একটি ডেইরী খামার গড়ে তুলেছেন খামারী সমীর দে। নিজের মূলপেশার পাশাপাশি অবসর সময়টি আনন্দময় করে তুলেন খামারে কাজ করেন।
আনন্দের পাশাপাশি লাভবানও হয়েছেন তিনি। তাই তিনি অন্যদেরকেও ব্যক্তিগত কাজের পাশাপাশি একটা বা দুইটি গাভী পালনের জন্য পরামর্শ দেন তিনি।
উনার বিশ্বাস, ডেইরী ফার্ম করলে কখনো ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয় না। যদিও ক্ষতি বলে কেউ মনে করে থাকেন, এটা সাময়িক।
উনি মনে করেন উন্নত ঘাস খাওয়ালে গাভীর স্বাস্থ্য যেমন ভাল থাকে তেমনি দুধের উৎপাদনও বাড়ে এমনকি দানাদার খাদ্যের উপরও চাপ কম পড়ে।
তাই ৫০ শতক জায়গার উপর তৈরী করেছেন পারা ঘাস প্লট।দখলে মন জুড়িয়ে যায়।।
উনার অবর্তমানে উনার সচেতন স্ত্রীর এক হাতে খামারের সব কাজ সামলে নেন।ফলে তার অবর্তমানে খামারের দেখা শুনা নিখুত ভাবে চলতে থাকে।
গাভীর কৃত্রিম প্রজনন থেকে শুরু করে, টিকাবীজ প্রদান ও বিভিন্ন সময়ে প্রয়োজনমত গবাদিপশুর চিকিৎসা সহ খামার সম্পর্কিত সব বিষয়ে উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস, সদর, রাঙ্গামাটি সব সময় উনার পাশে ছিল থাকবে, এই প্রত্যয় ব্যক্ত করছে।
যারা খামার করব করব ভাবছেন কিন্তু অন্য পেশায় জড়িত,তাদের জন্য উনি উদাহরন হয়ে রইল।
ডা:সুচয়ন চৌধুরী
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা (অ:দা:)
রাঙ্গামাটি সদর।