১। পর্যাপ্ত জায়গার ব্যবস্থাঃ
ঘর নির্মাণ ও প্রস্তুতির সময় প্রথমেই নজর রাখতে হবে যাতে খাদ্য ব্যবস্থাপনার জন্য পর্যাপ্ত জায়গা থাকে।কারণ খাদ্যের পাত্রের জায়গার পরিমাণ যদি কম হয়ে থাকে তাহলে খাদ্য গ্রহণ ব্যাহত হয় এবং এতে ফ্লকের শারীরিক বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হবে সুতরাং উপযুক্ত খাদ্য ব্যবস্থাপনা।তাই শীতকালে( বিস্তারিত) এবং গরম কালে (বিস্তারিত) পর্যাপ্ত জায়গা দিন।
২।খাদ্যের অপচয় রোধঃ
পর্যাপ্ত খাদ্যের পাত্রের জায়গা নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। মুরগির সংখ্যা এবং খাদ্যের সুষম বন্টনের উপর নির্ভর করে পাত্রের সংখ্যা নির্ধারণ করতে হয়। এছাড়া খাদ্য সরবরাহের সময় কম বেশি খাদ্য অপচয় হয়ে থাকে কিন্তু এই অপচয় যাতে সহনীয় পর্যায়ে থাকে সেই দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
৩।পরিষ্কার জায়গায় খাদ্য সংরক্ষনঃ
খাদ্য সংরক্ষণের স্থানটিকে অবশ্যই শুষ্ক ও পানিমুক্ত রাখতে হবে। তা নাহলে ছত্রাক এবং ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধির সংক্রমণকে রোধ করা যাবে না।
৪।গুদামের ধারন ক্ষমতাঃ
খাদ্য সংরক্ষণের স্থানটি এমন হতে হবে যাতে এতে কমপক্ষে ৫ দিনের খাদ্য ধারণ করে রাখা যাবে।একটা ঘরে দুইটি সংরক্ষণের স্থান রাখতে হবে যাতে কোন প্রযোজনে খাদ্য পরিবর্তন করতে গেলে অন্য স্থানে খাদ্য সরিয়ে রাখা যায়।
৫।মুরগী বিক্রির পর করনীয়ঃ
প্রতিবার ফ্লক শেষ হবার পর খাদ্য গুদাম ভালোমতো পরিষ্কার করতে হবে।